বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ১১:৪৭ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনামঃ
তুরাগের বউবাজারে ফুডকোর্ট মার্কেট উচ্ছেদের প্রতিবাদে ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত  ক্যান্টনমেন্ট থানা পুলিশ কর্তৃক ছয়টি হ্যান্ড গ্রেনেড, ম্যাগাজিন ও বিপুল পরিমাণ গুলি উদ্ধার; তিন শূন্যের ধারণার ওপর ভিত্তি করে পৃথিবী গড়ার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার তুরাগের বউবাজার মার্কেট উচেছদের প্রতিবাদে মানববন্ধন ট্রাম্পের সঙ্গে ‘দ্বন্দ্ব’ মিটিয়ে ফেলতে পারবেন ড. ইউনূস সেনাবাহিনী কত দিন মাঠে থাকবে’ সরকারই সিদ্ধান্ত নেবে  প্যারিস-বাংলা প্রেসক্লাব ফ্রান্স’র কার্যকরি কমিটি (২০২৪-২০২৬)গঠন ১০ নভেম্বর ২০২৪ শহীদ নুর হোসেন গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রামের মহানায়ক : ডা. ইরান রাজধানী,তুরাগে ছেলের হাতে মা খুন অন্তর্বর্তী সরকার অধ্যাদেশ, ২০২৪’ নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী জেড আই খান পান্না ডয়চে ভেলেকে বলেন, 

মির্জাপুরে আমৃত্যু নির্বাচন করবেন রুপা রায় চৌধুরী

নিউজ দৈনিক ঢাকার কণ্ঠ 

মোঃ আবুসালেহ (সজীব) মির্জাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধিঃ

টাঙ্গাইল-৭ মির্জাপুর আসন থেকে আমৃত্যু নির্বাচন করে যাবেন রুপা রায় চৌধুরী। উপজেলার ভাতগ্রাম ইউনিয়নের বাগজান গ্রামের হিমাংশু শেখর রায় চন্দনের স্ত্রী। স্বশিক্ষিত তিন পুত্র সন্তানের জননী তিনি। স্বামী হিমাংশু শেখর রায় চন্দন একজন কৃষক।
রুপা রায় চৌধুরী। কোন কাজে নয় নামেই তিনি এলাকায় পরিচিত। বার বার নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় তিনি এলাকায় একটি পরিচিত নাম। তিনি রাজনৈতিক দলের সক্রিয় নেতা নন। সামাজিক কাজেও নেই অংশগ্রহন। তারপরও কখনও সংসদ সদস্য, কখনও উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আবার কখনও ইউপি চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হচ্ছেন তিনি।
তবে প্রতিবারই জামানত খোয়াতে হয়েছে তাকে। তারপরও বারবার নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন রুপা রায় চৌধুরী। নির্বাচনে অংশ নেওয়াই যেন যেন তার নেশা।

এবারও টাঙ্গাইল-৭ (মির্জাপুর) আসনে বাংলাদেশ কংগ্রেস পার্টির প্রার্থী হয়ে মনোয়নপত্র জমা দিয়েছেন রুপা রায় চৌধুরী। নির্বাচনের উদ্দেশ্যে কয়েক মাস আগে থেকেই তিনি প্রচারনা চালিয়ে যাচ্ছেন।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আর্থিক সচ্ছলতা না থাকলেও রুপা রায় এর আগেও ২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত একাদশ জাতীয় সংসদ, ২০২২ সালে এই আসনে উপ-নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছিলেন। ২০১৯ সালে তিনি উপজেলা পরিষদ নির্বাচনেও চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বি করেন। কিন্তু তিনটি নির্বাচনেই তার জামানত বাজেয়াপ্ত হয়। ২০১৬ সালে ভাতগ্রাম ইউপিতে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। তখন যাচাই-বাছাইয়ে মনোনয়নপত্র বাতিল হয়।

রুপা রায় চৌধুরীর স্বামী হিমাংশু শেখর রায় চন্দন বলেন, গত উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে তিন শতাধিক ভোট পেয়েছিল রুপা। এই আসনের উপনির্বাচনে পেয়েছিলো ৪৩৮ ভোট। এবার আরও বেশি ভোট পাবে। নির্বাচিত না হলেও আমৃত্যু রুপা রায় প্রার্থী হবেন বলে তিনি জানান।
রুপা রায় চৌধুরী বলেন, জনগণের সেবা করা আমার ইচ্ছা। আমার বিশ্বাস, জনগণ একবার না একবার আমাকে সেবা করার সুযোগ দেবে।

Please Share This Post in Your Social Media

দৈনিক ঢাকার কন্ঠ
© All rights reserved © 2012 ThemesBazar.Com
Design & Developed BY Hostitbd.Com